আরেকটিবার জেগে উঠুন,আরেকটিবার ধর্মভিত্তিক রাজনীতি ও মোল্লাতন্ত্র রুখে দিন
২০১৩ সালে যখন দেশ বরেণ্য যুদ্ধাপরাধী রাজাকারদের ফাঁসিতে ঝুলানো হচ্ছিলো, তখনই দেশব্যাপী একটা আইডিওলজিকাল রিফর্মেশনের প্রয়োজন ছিলো। অন্তত আগামী পঞ্চাশ বছরের জন্য ধর্মভিত্তিক রাজনীতি ও মোল্লাতন্ত্রের বিরুদ্ধে শক্তিশালী প্রতিপক্ষের ভূমিকা পালনের জন্য তৈরী করা প্রয়োজন ছিলো। নাইন্টিজ প্রজন্মকে সতর্ক করার দায় ছিলো প্রবীণ নেতাকর্মীদের কারণ ধর্মের লেবাসে মৌলবাদ জঙ্গিবাদের চাক্ষুস উত্থান তারা দেখেনাই। নিজ দায়িত্বে ইতিহাসপাঠ করে রাজনীতি ও স্বদেশী স্বার্থ নিয়ে সচেতন হওয়ার ট্রেন্ড নাইন্টিজ প্রজন্মে তৈরীও হয়নাই। যার কারণে বারবার একাত্তরের পরাজিত শক্তিদের ধর্মীয় লেবাস দাড়ি-টুপি আর শরীয়তের দুইটা মিষ্টি কথায় তারা ম্যানিপুলেট হয় বারবার। সাম্প্রতিক সময়ে এই পরিস্থিতি আরো ক্রিটিকাল হয়ে গেছে। মুখে মুজিবাদর্শ আর বাহাত্তরের ধর্মনিরপেক্ষতার সবক দিলেও অনেকেই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে হয়ে উঠসে ধর্মীয় রাজনীতির সিমপ্যাথাইজার। লেবাস দেখেই মৌলবাদীদের দায়মুক্তি দেয়ার একটা উগ্র প্রবণতা দেখা যায় নাইন্টিজ প্রজন্মের মধ্যে। অথচ তারা জানেনা, একাত্তরে কারা স্বাধীনতার বিরোধীতা করছিলো। দেশে যদি এখন আবার একাত্তরের প্রেক্ষা...