আমার বাংলাদেশ পার্টি কমেন্টস অর্থাৎ নতুন বোতলে পুরনো মদ।
জামাতের কথিত সংস্কারপন্থীরা নতুন দল নিয়া রাজনীতিতে আসবে এই কাহিনী পরিষ্কার হইয়া গেছিলো ব্যারিস্টার রাজ্জাকের পদত্যাগের ঘটনার মধ্য দিয়াই। ২০১৫ তে কামারুজ্জামানের ফাঁসির পর জামায়াত শিবিরের ভাঙনের সূত্রে ছাগু সমাজ ছিন্নভিন্ন হইয়া যায়।
তাদের মধ্যে সবচেয়ে লয়াল ছাগু মানে যারা যেকোনো ভাবেই আইডেন্টিটি লুকাইতে পারতেছিলোনা, তারা শিবিরের আন্ডারগ্রাউন্ড রাজনীতিতে যাইয়া ঢুকে।
অন্য এক অংশ যাদের পক্ষে আইডেন্টিটি পালটানো সহজ ছিলো তাদের কেউ ভোল পালটে বিএনপি কেউ আওয়ামীলীগেও হাইব্রিড হিসাবে আত্মপ্রকাশ করছে। চট্টগ্রাম কলেজের পরীক্ষিত শিবির ছাগুরে আমি ছাত্রলীগের পোস্টেড হইতে দেখছি যে ২০১৩/১৪ সালে 'শেখা চিনা' আর 'ব্যাঙ্গবন্ধু' ছাড়া কোনো স্ট্যাটাসই লিখতোনা, সেই ছাগুও এখন ছদ্মচেতনার বদনা লইয়া 'পুস্টেড ন্যাতা'।
আর বাকি অংশ মানে ম্যাক্সিমাম শিক্ষিত ছাগুই অপেক্ষা করতেছিলো কথিত সংস্কারপন্থী দলের।
.
তো আলবদর পার্টি বা এবি পার্টি নাম দিয়া যে নতুন দলের আত্মপ্রকাশ সেখানে তাদের পাইপলাইনে টার্গেট হিসেবে আছে এদেশের একঝাক পটেনশিয়াল ছাগু যারা বিগত কয়েকবছরে জামায়াত শিবিরের ফলডাউনের কারণে প্রত্যক্ষভাবে 'নারায়ে তাকবীর' স্লোগান দিতে পারেনাই। আরো আছে তৌহিদী জনতার বিশাল একটা অশিক্ষিত অংশ যারা ধর্মীয় দৃষ্টিতে জামায়াতকে মাইপা আসছে এবং মাওলানা সাঈদীর নামে তারাও সবাই ঐক্যবদ্ধ আছে। এরপরই আছে এদেশের কলেজ/ভার্সিটি পড়ুয়া শিক্ষিত ছাগুদের বিশাল একটা অংশ যাদেরকে যেকোনো সময়েই হালকা উস্কানি মাইরা সরকারবিরোধীতায় নামাইয়া দেয়া সম্ভব।
.
অতএব সবদিক মিলাইয়া বিচার করলে জামাত তাদের এই সংস্কারের ব্লু প্রিন্টে ধর্মীয় ও রাজনৈতিক দুই প্রোপাগান্ডাই টার্গেট কইরা নতুন দল গোছাইছে। আর তাদের ধর্মীয় প্রোপাগান্ডার ইস্কার টেক্কা হইলো- সাঈদীর মুক্তি। এই সাঈদীর মুক্তিরে ইস্যু কইরা তারা তাদের বহুদিনের লালিত পালিত এদেশের তৌহিদী জনতার স্পন্দন মিজানুর রহমান আজহারিকেও কাজে লাগাইতে পারে এবি পার্টির সাপোর্টার রিক্রুট করতে। আজহারি ইতোমধ্যেই বিভিন্ন ওয়াজ মাহফিলে ঐ ইস্কার টেক্কা সাঈদীরে নিয়া মায়াকান্না কইরা ফেলছে, এখন বাকি আছে ধীরে ধীরে এবি পার্টির প্রমোট করাটা আর পুরোটাই ধর্মীয় ইমোশনের ইস্যুতে।
ধর্মীয় প্রোপাগান্ডার বাইরেও রাজনৈতিক প্রোপাগান্ডায় এবি পার্টির রিক্রুটমেন্টে আরেক ট্রাম্প কার্ড হইলো ভিপি নুরু যারে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সাপোর্ট দিয়া জামাত দীর্ঘদিন ধরেই সাপলুডু খেইলা যাচ্ছে। এই ভিপি নুরু হইতে পারে এবি পার্টির নেক্সট ইস্কার টেক্কা। কারণ ভিপি নুরুর ইস্যুতে তৌহিদী জনতার বাইরেও দেশের সুশীল ও বামাতি জনতার একটা ভালো রিক্রুট তারা আশা করতেই পারে।
.
সুতরাং, এই যে হুট কইরা সাঈদীর মুক্তি চাই বইলা ছাগুরা যে অনলাইনে আন্দোলনের ডাক দিছে এটা পুরোটাই তাদের রিক্রুটমেন্টের ব্লু প্রিন্টের অংশ বইলা মনে হইতেসে। তলে তলে ভালোই খেলা শুরু করছে ছাগুবাহিনী, যদিও এই খেলার আগাগোড়া কিছুই জানেনা অধিকাংশ অশিক্ষিত ছাগুর পাল। কিন্তু সাঈদী মুক্তি কিংবা ভিপি নুরু ইস্যুতে তারা ঐক্যবদ্ধ ছিলো, আছে, থাকবে এটাই মূল কথা।
অতএব এখানে সাঈদী মুক্তি ইস্যুও একটা মামুলি দাবার চাল। ভেতরকার রাজনৈতিক ল্যাঞ্জা আরো গভীর আরো বিস্তৃত।
তাদের মধ্যে সবচেয়ে লয়াল ছাগু মানে যারা যেকোনো ভাবেই আইডেন্টিটি লুকাইতে পারতেছিলোনা, তারা শিবিরের আন্ডারগ্রাউন্ড রাজনীতিতে যাইয়া ঢুকে।
অন্য এক অংশ যাদের পক্ষে আইডেন্টিটি পালটানো সহজ ছিলো তাদের কেউ ভোল পালটে বিএনপি কেউ আওয়ামীলীগেও হাইব্রিড হিসাবে আত্মপ্রকাশ করছে। চট্টগ্রাম কলেজের পরীক্ষিত শিবির ছাগুরে আমি ছাত্রলীগের পোস্টেড হইতে দেখছি যে ২০১৩/১৪ সালে 'শেখা চিনা' আর 'ব্যাঙ্গবন্ধু' ছাড়া কোনো স্ট্যাটাসই লিখতোনা, সেই ছাগুও এখন ছদ্মচেতনার বদনা লইয়া 'পুস্টেড ন্যাতা'।
আর বাকি অংশ মানে ম্যাক্সিমাম শিক্ষিত ছাগুই অপেক্ষা করতেছিলো কথিত সংস্কারপন্থী দলের।
.
তো আলবদর পার্টি বা এবি পার্টি নাম দিয়া যে নতুন দলের আত্মপ্রকাশ সেখানে তাদের পাইপলাইনে টার্গেট হিসেবে আছে এদেশের একঝাক পটেনশিয়াল ছাগু যারা বিগত কয়েকবছরে জামায়াত শিবিরের ফলডাউনের কারণে প্রত্যক্ষভাবে 'নারায়ে তাকবীর' স্লোগান দিতে পারেনাই। আরো আছে তৌহিদী জনতার বিশাল একটা অশিক্ষিত অংশ যারা ধর্মীয় দৃষ্টিতে জামায়াতকে মাইপা আসছে এবং মাওলানা সাঈদীর নামে তারাও সবাই ঐক্যবদ্ধ আছে। এরপরই আছে এদেশের কলেজ/ভার্সিটি পড়ুয়া শিক্ষিত ছাগুদের বিশাল একটা অংশ যাদেরকে যেকোনো সময়েই হালকা উস্কানি মাইরা সরকারবিরোধীতায় নামাইয়া দেয়া সম্ভব।
.
অতএব সবদিক মিলাইয়া বিচার করলে জামাত তাদের এই সংস্কারের ব্লু প্রিন্টে ধর্মীয় ও রাজনৈতিক দুই প্রোপাগান্ডাই টার্গেট কইরা নতুন দল গোছাইছে। আর তাদের ধর্মীয় প্রোপাগান্ডার ইস্কার টেক্কা হইলো- সাঈদীর মুক্তি। এই সাঈদীর মুক্তিরে ইস্যু কইরা তারা তাদের বহুদিনের লালিত পালিত এদেশের তৌহিদী জনতার স্পন্দন মিজানুর রহমান আজহারিকেও কাজে লাগাইতে পারে এবি পার্টির সাপোর্টার রিক্রুট করতে। আজহারি ইতোমধ্যেই বিভিন্ন ওয়াজ মাহফিলে ঐ ইস্কার টেক্কা সাঈদীরে নিয়া মায়াকান্না কইরা ফেলছে, এখন বাকি আছে ধীরে ধীরে এবি পার্টির প্রমোট করাটা আর পুরোটাই ধর্মীয় ইমোশনের ইস্যুতে।
ধর্মীয় প্রোপাগান্ডার বাইরেও রাজনৈতিক প্রোপাগান্ডায় এবি পার্টির রিক্রুটমেন্টে আরেক ট্রাম্প কার্ড হইলো ভিপি নুরু যারে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সাপোর্ট দিয়া জামাত দীর্ঘদিন ধরেই সাপলুডু খেইলা যাচ্ছে। এই ভিপি নুরু হইতে পারে এবি পার্টির নেক্সট ইস্কার টেক্কা। কারণ ভিপি নুরুর ইস্যুতে তৌহিদী জনতার বাইরেও দেশের সুশীল ও বামাতি জনতার একটা ভালো রিক্রুট তারা আশা করতেই পারে।
.
সুতরাং, এই যে হুট কইরা সাঈদীর মুক্তি চাই বইলা ছাগুরা যে অনলাইনে আন্দোলনের ডাক দিছে এটা পুরোটাই তাদের রিক্রুটমেন্টের ব্লু প্রিন্টের অংশ বইলা মনে হইতেসে। তলে তলে ভালোই খেলা শুরু করছে ছাগুবাহিনী, যদিও এই খেলার আগাগোড়া কিছুই জানেনা অধিকাংশ অশিক্ষিত ছাগুর পাল। কিন্তু সাঈদী মুক্তি কিংবা ভিপি নুরু ইস্যুতে তারা ঐক্যবদ্ধ ছিলো, আছে, থাকবে এটাই মূল কথা।
অতএব এখানে সাঈদী মুক্তি ইস্যুও একটা মামুলি দাবার চাল। ভেতরকার রাজনৈতিক ল্যাঞ্জা আরো গভীর আরো বিস্তৃত।