কেউ শখের বশে বাপের পকেটের টাকা খরচ করে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে যায় না।পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ সীমিত। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ,নামে বিশ্ববিদ্যালয় হলেও কাজে বোর্ডের চেয়েও অধম।ফলে উপায়ান্তর না দেখে শেষ সম্বল দিয়ে হলেও বাপ-মায়েরা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বারস্হ হচ্ছেন। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের মান নিয়ে বিস্তর কথা আছে। কর্তা মশায়েরা সেদিকে নজর না দিয়ে এবার মরার উপর খাঁড়ার ঘা( vat) চাপালেন। ফলে দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে দেয়ালের সাথে পিশে মরার আগে মানুষ সামনে আগায়। তাই ওরা রাস্তায় দাঁড়ালো। এ ক্ষোভ দীর্ঘ দিনের সঞ্চিত।আশু সমাধান না হলে হিসাব বেড়ে যাবে। '৬২ ' সংখ্যাটার একটা মানে বোধ হয় কেউ জানুক না জানুক জেষ্ঠ্যরা সবাই জানে। ১৯৬২ সনে শিক্ষার ব্যায় রাষ্ট্রকে নিতে হবে শ্লোগান দিয়ে ওদেরই পূর্বসূরিরা রাস্তায় গুলি খেয়েছিল,রক্ত ঝরিয়েছিল। তখন দেশ ছিল পরাধীন, শাসক ছিল পাকিস্তানি ;এখন স্বাধীন দেশ,শাসক দেশীয়।কিন্তু নীতি একই। ৬২ আবার তাড়া করছে না তো ওদের!