রাজন হত্যা পুলিশের গাফিলতি..
আমরা বারবার বলেছি রাজন হত্যার পরবর্তিতে পুলিশের গাফিলতি প্রচুর। তার পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রমাণও বিদ্যমান। পরিচয় পাওয়ার পরও বেওয়ারীশ লাশ বলে মর্গে পাঠিয়ে দেয়া। এবং কামরুলকে শহরে রেখেও পুলিশ ধরতে না পারা। তিনটি এফআইরের মধ্যে রাজনের বাবার করা অভিযোগগুলো না নিয়ে এসআই আমিনুলের করা এফআইআর থানা ধর্তব্যের মধ্যে নিয়ে আগাচ্ছে। যেখানে কামরুলের কোন নাম নেই। প্রত্যেকটা কপি আমার সংগ্রহে আছে। ১১ তারিখ শনিবার রাজনের বাবা আরেকটা আবেদন করেন খুনি কামরুলকে ধরতে রেড এ্যালার্ট জারির জন্য। কিন্তু ঐদিনই কামরুল সিলেট বিমানবন্দর হয়ে পালিয়ে যায়। পুলিশ কোন পদক্ষেপই নেয় নি। পহেলা বৈশাখ যৌন নিপীড়নের ঘটনা বলেন আর অভিজিৎ হত্যা বলেন আর এবার রাজন প্রত্যেকটা জায়গায় পুলিশের গাফিলতি স্পষ্ট। এবং এতে খুনিরা,নিপীড়করা,জঙ্গিরা উৎসাহ পাচ্ছে ধারাবাহিক খুনের। অবশেষে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ পুলিশের গাফিলতি তদন্তে কমিটি গঠন করেছেন। যদিও পুলিশ নিজেদের গুণগাণই এসবে বেশি গান। যেমন গেয়েছিলেন পহেলা বৈশাখের যৌন নিপীড়নের ঘটনায়। তবুও তারা আমলে নিয়েছে,গাফিলতি শব্দটা সামনে এনেছে।